তিনি বলেন, উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে যাদের নমুনা সংগ্রহ করা হচ্ছে, তাদের করোনাভাইরাস ‘নেগেটিভ’ হলে একটি প্রত্যয়নপত্র দেওয়া হয়।
“সম্প্রতি একটি পোশাক কারখানার দুই শ্রমিক তাদের কর্মস্থলে ‘করোনাভাইরাস নেগেটিভ’ বলে প্রত্যয়নপত্র জমা দেয়। কারখানা কর্তৃপক্ষ বিষয়টি যাচাই করতে উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে যোগাযোগ করে।
“কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ নমুনা নেওয়া রোগীর তালিকায় ওই দুজনের নাম না পেয়ে প্রত্যয়নপত্রসহ দুই শ্রমিককে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠাতে বলে।”
সায়েমুল হুদা বলেন, ওই দুই শ্রমিক স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে গেলে তাদের প্রত্যয়নপত্র দুটি দেখে বোঝা যায় সেগুলো ‘জাল’।
“পরে তাদের আটক করে পুলিশে সোর্পদ করা হয়। জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানায়, চাকরি বাঁচাতে সাভারের পশ্চিম ব্যাংক টাউন এলাকার ফামের্সি মালিক সাঈদ মিয়ার কাছ থেকে তারা টাকার বিনিময়ে ওই ভুয়া প্রত্যয়নপত্র কিনে কারখানায় জমা দেন।”
পরে সাঈদকে হাসপাতালে ডেকে আনা হয় এবং পুলিশ এসে তাকে গ্রেপ্তার করে বলে জানান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা।
সাঈদ এক সময় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে কাজ করেছিলেন বলে জানান সায়েমুল হুদা।
সাভার মডেল থানার ওসি এএফএম সায়েদ জানান, এ ঘটনায় একটি মামলা করার প্রক্রিয়া চলছে।
Leave a Reply